Logo

ডেঙ্গু ছড়িয়েছে ৫০ জেলায়

সংবাদ প্রকাশের তারিখ ২০২২-০৯-২০
লেখক শিশির মোড়ল

ওই দলিলে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির মূল্যায়ন করার পশাপাশি রোগতত্ত্ববিদ, কীটতত্ত্ববিদ, অণুজীববিজ্ঞানী, তথ্য–শিক্ষা–যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ এবং গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে ‘র‌্যাপিড রেসপন্স টিম’ গঠন করতে বলা হয়েছিল। ১২টি মন্ত্রণালয়কে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে বলা হয়। ওই পরিকল্পনার কিছুই বাস্তবায়িত হয়নি। ২০১৯ সালের মধ্যে ওই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কথা ছিল। ওই বছরই বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। তখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তাদের জ্যেষ্ঠ কিটতত্ত্ববিদ বি এন নাগপালকে ঢাকায় পাঠিয়েছিল মশা বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য। বি এন নাগপাল মশা নিয়ন্ত্রণ ও মানুষকে সচেতন করার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছিলেন। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে জানতে চাইলে সরকারের রোগনিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক নাজমুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঢাকা দুই সিটি করপোরেশন ছাড়াও চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল ও কক্সবাজার জেলায় রোহিঙ্গা শিবিরে আমরা মশা জরিপ করেছি। এ ছাড়া ডেঙ্গু চিকিৎসার নির্দেশিকা তৈরি করে স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান ও চিকিৎসকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, মশা নিধন না করতে পারলে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। তবে কে কৃষ্ণমূর্তি এবং বি এন নাগপালের প্রতিবেদন সম্পর্কে তিনি অবগত নন বলে জানান।